সৌন্দর্যের লীলাভূমি আমাদের দেশ বাংলাদেশ
সৌন্দর্যের লীলাভূমি আমাদের দেশ বাংলাদেশ
বাংলাদেশ |
বাংলাদেশ আমাদের প্রিয জম্মভূমি
। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় লাভ করে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধিন ও সার্বভোম দেশ হিসাবে
বাংলাদেশ অভ্যুদয় হয় ।
বাংলাদেশের দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নয়নশীল দেশ। এর পূর্বদিকের ভারতের আসাম,ত্রিপুরা ,ও মায়ানমার উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ ও মেঘালয় পথিশ্চমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ,মেঘালয় দক্ষিণে মায়ানমার ও বঙ্গোপসাগর অবস্থিত । এদেশের আয়তন ১১,৪৭,৫৭০ কিলোমিটার । বাংলা আমাদের মায়ের ভাষা মাতৃভাষা ।
এই ভাষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রফিক,সালাম ,বরকত ছাড়া আরো অনেকে শহীদ হন ।১৯৯৯ সালে ইউনোস্কো আন্ত্রজাতিক মাতৃভাষা হিসাবে ঘোষানা দেন্। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় পঁচিশ কোটি মানুষ এ ভাষাই কথা বলে।বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ । এদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৫ কোটি । এদেশের প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৬২ জন লোক বাস করে । জনসংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে এর স্থান অষ্টম ।।এদেশে অধিকাংশ গ্রামের মানুষ আজও অশিক্ষিত রয়ে গেছে ।কারন তারা আজও শিক্ষার মান ,গুরুত্ব,প্রয়োজনিয়তা সম্পর্কে জানে না । তাই গ্রামের এ অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য সরকার গণশিক্ষা কমর্চূসীর মাধ্যমে গণশিক্ষা বিস্তারে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ । এর অর্থনীতি কৃষি নির্ভর । সীমিত সংখ্যক শিল্পকারখানা থাকলেও শিল্পকারখানা থেকে উৎপাদিত পণ্য সামগ্রিক চাহিদার তুলনায় খুবই কম ।
বাংলাদেশের দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নয়নশীল দেশ। এর পূর্বদিকের ভারতের আসাম,ত্রিপুরা ,ও মায়ানমার উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ ও মেঘালয় পথিশ্চমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ,মেঘালয় দক্ষিণে মায়ানমার ও বঙ্গোপসাগর অবস্থিত । এদেশের আয়তন ১১,৪৭,৫৭০ কিলোমিটার । বাংলা আমাদের মায়ের ভাষা মাতৃভাষা ।
এই ভাষার জন্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রফিক,সালাম ,বরকত ছাড়া আরো অনেকে শহীদ হন ।১৯৯৯ সালে ইউনোস্কো আন্ত্রজাতিক মাতৃভাষা হিসাবে ঘোষানা দেন্। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় পঁচিশ কোটি মানুষ এ ভাষাই কথা বলে।বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ । এদেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৫ কোটি । এদেশের প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৬২ জন লোক বাস করে । জনসংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে এর স্থান অষ্টম ।।এদেশে অধিকাংশ গ্রামের মানুষ আজও অশিক্ষিত রয়ে গেছে ।কারন তারা আজও শিক্ষার মান ,গুরুত্ব,প্রয়োজনিয়তা সম্পর্কে জানে না । তাই গ্রামের এ অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য সরকার গণশিক্ষা কমর্চূসীর মাধ্যমে গণশিক্ষা বিস্তারে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ । এর অর্থনীতি কৃষি নির্ভর । সীমিত সংখ্যক শিল্পকারখানা থাকলেও শিল্পকারখানা থেকে উৎপাদিত পণ্য সামগ্রিক চাহিদার তুলনায় খুবই কম ।
গ্রাম বাংলা |
প্রতিদিন আমরা পাখির কিচিরমিচির শব্দে জেগে উঠি। গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি রোমাঞ্চকর একটি সাধারণ ছবি আঁকছে। একটি জোনাকি পোকার এক ধরনের পোকা যা তার শরীরের স্বাভাবিক লাইট রয়েছে] আমাদের অন্ধকার রাতের মধ্যে বাঁশের বাগানে আমাদের পথ দেখতে সহায়তা করে। আমাদের চারপাশের অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আমাদের চোখ সুন্দর হয়। যখন আমরা পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, কর্ণফুল নদীর কাছে যাই তখন আমাদের মন নতুন হয়ে যায় এবং আমরা আমাদের সকল দুঃখকে ভুলে যাই। খালের পানির লিলি ফুল। হোয়াইট লিলি আমাদের জাতীয় ফুল।
বাংলাদেশ একটি সুন্দর সৌন্দর্যের দেশ। সোনালী শস্য, পরিষ্কার এবং মেঘলা আকাশ, চন্দ্রবিহ্বল এবং পিচ-অন্ধকার রাত্রির সাথে গ্রীন ক্ষেত্র এবং মাটি প্রবাহিত - রোমান্টিক রসায়ন এবং সৌন্দর্যের এই সমস্ত বর্তমান দৃশ্য। সকালে সূর্যের উজ্জ্বল স্রোত এবং চন্দ্রের বিস্তৃত পরিবেষ্টিত পাখির চিত্তাকর্ষক চন্দ্রপৃষ্ঠ চন্দ্র রাতে হালকা এবং অসংখ্য প্রজ্বলিত সূর্যের সৌর বন্যার সাথে চন্দ্রকে রোম্যান্স এবং সৌন্দর্যের একটি দেশ পরিণত করেছে। তার বিভিন্ন প্রাকৃতিক অঞ্চলের প্রতিটি তার নিজস্ব কবজ এবং সৌন্দর্য আছে। বাংলাদেশে সৌন্দর্যের প্রেমীদের যা অসাধারণ নাটুকে সৌন্দর্য সঙ্গে বাংলাদেশের একটি মহান সংখ্যা আছে।
বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। প্রত্যেক জায়গায় খুব সুন্দর যখোনে একবার গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়ায় পডে
বারবার যাবার ইচ্ছা করে। বঙ্গোপসাগর বাংলাদেশের দক্ষিণে অবস্থিত। বঙ্গোপসাগরে
তীরে গডে উঠেছে পৃথিবীর বৃহর্ত্তম সমুদ্র সৌকত । কক্সবাজার সমুদ্রসৌকত দেখতে প্রতি বছর দেশ বিদেশ থেকে হাজার
হাজার পর্যটক আসে। । তাছাডা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, , কাপ্তাই,সেস্টমার্টিন ,কুয়কাটা সমুদ্র সৌকত ,পাহাড়পুর, সিলেট, কোয়ার্ট বারী এবং সুন্দরবনের অন্যান্যের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আশীর্বাদ রয়েছে। শুভলং বসন্ত, মাধবকুন্দ ক্যাসকেড এবং মহাস্থানগড়, এই সবই সবচেয়ে বেশি সাক্ষী।সবুজ বৃক্ষ, পাখি চিবুক, হলুদ শস্য ইত্যাদি আমাদের মনকে পূর্ণ করে তোলে। সবুজ গাছ আমাদের চোখ এবং পাখি চিবুক আমাদের কান এবং মন ভরাট পূরণ ।
ঋতু বৈচিত্র:-
ফাকাঁ মাঠ |
: মিছিল, খেলা এবং প্রস্থান আসা নির্দিষ্ট স্বাদ সঙ্গে ছয় ঋতু। গ্রীষ্মের মধ্যে তীব্র তাপ আছে, সুস্বাদু ফল উপহার আছে বর্ষাকালে বর্ষাকালে বর্ষার সময় এটা মৌসুমি যা আমাদের সবুজ বৃক্ষ দিয়ে আশীর্বাদ করে, শরত্কালে মেঘের মধ্যে লুকোচুরি খেলা এবং রাতের মধ্যে নীল আকাশ এবং মায়ানমারের আলোকে খুঁজে পাওয়া যায়। শীতকালীন ফসলের ফসল এবং ফসল কাটার জন্য প্রস্তুত সুবর্ণ তৃণভূমি, একটি প্যানোরাম ভিউ উপস্থাপন। বসন্তে বাংলাদেশ ফুলের একটি বাক্স বলে মনে হয়, যেখানে মিষ্টি সুবাস বেরিয়ে আসে।
গ্রীষ্মকাল:-
কাক ডাকা ভোর |
বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বছরের প্রথম দুই মাস বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মিলে গ্রীষ্মকাল। এই সময় সূর্যের প্রচন্ড তাপে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভূমি, পানি শুকিয়ে যায়, অনেক নদীই তার স্বাভাবিক নাব্যতা হারায়, জলশূণ্য মাটিতে ধরে ফাটল। গাছে গাছে বিভিন্ন মৌসুমী ফল দেখা যায়, যেমন: আম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি।
বর্ষাকাল:-
মেঘ বৃষ্টি |
বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুয়ায়ী গ্রীষ্মের পরের ঋতুটিই হলো বর্ষাকাল। আকাশ
সবসময় মেঘে ডাকা থাকে । সূর্যের আলো যেন লুকুচুরি খেলে । সে সময় প্রচন্ড ও মুষলধারে বৃষ্টিপাত গ্রীষ্মকালের সব তপ্ততা মিটিয়ে দেয়। রাস্তা-ঘাট বেশ কর্দমাক্ত থাকে। নদী-নালা বেশ ভরাট হয়ে প্রকৃতিতে নতুন মাত্রা জাগিয়ে তোলে।
শরৎকাল :-
মাধুবি |
ভাদ্র ও আশ্বিন মাস মিলে শরৎকাল। শরৎ কালকে ঋতুর রানী বলা হয়। এ সময় কাঁশফুল ফোটে। আকাশে ঝাকেঁ ঝাকেঁ সাদা মেঘ ভেসে বেডাই
।
.
হেমন্তকাল :-
কার্তিক ও অগ্রহায়ণ এই দুই মাস হেমন্তকাল। এটি ষড়ঋতুর চতুর্থ ঋতু। এ ঋতুতে কৃষকের মধ্যে ফসল কাটার ব্যস্ততা দেখা দেয়। ঘরে ঘরে শুরু হয় নবান্নের উৎসব।
শীতকাল:-
পৌষ ও মাঘ - এই দুই মাস মিলে শীতকাল গঠিত। শীতকালে
ঘন কুয়াশায় ডাকা পডে । শীতের সময় খেজুরের রস দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা-পায়েস খাওয়া হয়। বনভোজনের আদর্শ ও উপযুক্ত সময় হিসেবে শীতকাল বিবেচিত হয়ে আসছে।
বসন্তকাল:-
ধারায় বসন্তের ছোয়াঁ |
ফাল্গুন ও চৈত্র এই দুই মাস মিলে বসন্ত কাল। এ ঋতুতে গাছে নতুন পাতা গজায় ও ফুল ফোটে। আবহাওয়ার পরিবর্তন, হয় ।প্রকৃতিতে নতুন মাত্রা যোগের কারণে বসন্ত ঋতু ঋতুরাজ বসন্ত নামে পরিচিত। নানা স্থানে বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান হয়ে থাকে।
নদী-সৌন্দর্যের সৌন্দর্য:
বয়ে চলা নদী |
সাগরের তীরে সৌন্দর্য: কক্সবাজার
তীরে আছডে পডা ডেউ |
সমুদ্র তীরের লম্বা ও সরু গাছটি গোড়ালি পর্যন্ত প্রসারিত লম্বা চুলের মতো চেহারা। একটি ভদ্রমহিলা একটি নেকলেস মত সমুদ্র চেহারা এর প্রান্তে সংগ্রহ বুদবুদ। সমুদ্রের তীরের উপর গোধূলি প্রতিফলন একটি রাগবি রঙ যা একটি পর্যটকদের আকর্ষণ একটি মহান পরিমাণ উপস্থিত। প্রতি বছর দেশ বিদেশ থেকে হাজার হাজার ভ্রমনপ্রেমি
মানুষ এসে ভীড় জমাই । কক্সবাজার সাগর সমুদ্র সৈকত বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম এটি। তাই বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রচুর সম্পদ আছে, সবাই স্বীকার করে যে এটি বিশ্বের এক অপূর্ব সুন্দর সৌন্দর্য স্থান। এই জমির অবিস্মরণীয় ও অচেনা সৌন্দর্যের মধ্যে সবাই আনন্দ ও বিস্ময় প্রকাশ করে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের উপর সৌন্দর্যের সমুদ্রের অহমিকা গভীরতার মধ্যে নিমজ্জিত হয়। এ ছাড়া
সেন্টমার্টিন , কুয়াকাটা সমুদ্র সৌকত ইত্যাদি ।
বান্দরবন :-
নীলগিরী |
অপার প্রাকৃতিক সৌদর্যের লীলাভুমু বান্দরবন । যেদিখে চোখ যায়
শুধু সবজি আর সবুজ ।বান্দরবনে গেলে যে কারও পিরে আসতে মন চাইবে না ।কারন বান্দরবনে
রয়েছে নীলগিরি, স্বর্ণমন্দির, মেঘলা, শৈল প্রপাত, নীলাচল, মিলনছড়ি, চিম্বুক, সাঙ্গু নদী, তাজিনডং, কেওক্রাডং, জাদিপাই ঝরণা, বগালেক, মিরিঞ্জা পর্যটন কমপ্লেক্স, প্রান্তিক লেক, ঋজুক জলপ্রপাত, নাফাখুম জলপ্রপাত, এছাড়া বান্দরবানে কয়েকটি ঝিরি রয়েছে। যেমনঃ চিংড়ি ঝিরি, পাতাং ঝিরি, রুমানাপাড়া ঝিরি।
রাঙ্গামাটি:-
রাঙ্গামাটি |
নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ।রাঙ্গামাটির দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতমঃ কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্পিলওয়ে, কর্ণফুলী হ্রদ, পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু, সুবলং ঝর্ণা, শুকনাছড়া ঝর্ণা, পেদা টিং টিং, টুকটুক ইকো ভিলেজ, রাইংখ্যং পুকুর, রাজবন বিহার, ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি, কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার, সাজেক ভ্যালী, ন-কাবা ...।
সোমপুর বহিার :-
সোমপুর বহিার |
ইতিহাসে সভ্যতা, শিক্ষা, সংষ্কৃতি ও শিল্প ভাষ্কর্যের গৌরবের জাজ্বল্যমান সাক্ষ্যি হয়ে যে কয়টি পুরাতাত্মিক নিদর্শন বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পেয়েছে তাদের মধ্যে পাহাড়পুর বিহার (সোমপুর বিহার ) অন্যতম। পাল আমলে এই এলাকার নাম ছিল সোমপুর। এলাকার নামানুসারে বিহারটির নাম রাখা হয় সোমপুর বিহার
সিলেট ;-
জাপলং |
সিলেট জেলার পর্যটন অঞ্চল/দর্শনীয় স্থান সমূহঃ মালনীছড়া চা বাগান, শ্রী চৈতন্য দেব, জাফলং, লালাখাল, হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার, হজরত শাহপারান (রঃ) মাজার, তামাবিল, ভোলাগঞ্জ, লোভাছড়া চা-বাগান, লোভাছড়া পাথর কোয়ারী, ফেঞ্চুগঞ্জ সার ... বিলগুলোকে কেন্দ্র করেই নাম করা হয়েছে ডিবির হাওর। ...
মাধবকুন্ড়;-
মাধবকুন্ড় |
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত. মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জলপ্রপাত হিসেবে সমধিক পরিচিত। পাথারিয়া পাহাড় (পূর্বনাম: আদম আইল পাহাড়) কঠিন পাথরে গঠিত; এই পাহাড়ের উপর দিয়ে গঙ্গামারা ছড়া বহমান। এই ছড়া মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত হয়ে নিচে পড়ে হয়েছে মাধবছড়া। অর্থাৎ গঙ্গামারা ছড়া হয়ে বয়ে আসা জলধা
সন্দরবন ;-
রয়েল বেঙ্গল টাইগার |
বাংলায় সুন্দরবন-এর আক্ষরিক অর্থ সুন্দর জঙ্গল বা সুন্দর বনভূমি। সন্দরী
গাছথেকে সুন্দরবনের নামকরণ হয়ে থাকতে পারে, যা সেখানে প্রচুর জন্মায়। অন্যান্য সম্ভাব্য ব্যাখ্যা এরকম হতে পারে যে, এর নামকরণ হয়তো হয়েছে "সমুদ্র বন" বা "চন্দ্র-বান্ধে (বাঁধে)" (প্রাচীন আদিবাসী) থেকে। তবে সাধারণভাবে ধরে নেয়া হয় যে সন্দরী গাছ থেকেই সুন্দরবনের নামকরণ হয়েছে ।সন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় .. সুন্দরবনে দুই ধরণের জীবমন্ডলের অস্তিত্ব দেখা যায়: স্বাদুপানি জলাভূমির বনাঞ্চল এবং ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল।
সুন্দরবনের বাস্তুসংস্থান মৌলিক প্রকৃতির এবং যা বন্য প্রাণীর বিশাল আবসস্থল। বন্য প্রাণীর সংখ্যা এবং এর লালনক্ষেত্রের উপর মানুষের সম্পদ সংগ্রহ ও বন ব্যবস্থাপনার প্রভাব অনেক। কেটো কচ্চপ, সুন্দি কাছিম,ধুম তরুণাস্থি কাছিম, গিরগিটি,অজগর ,ও রয়েল বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনের স্থানীয় প্রজাতিগুলোর মধ্যে অন্যতম।এছাডা ভিবিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা যায় । এদরে মধ্যে নীল গ্রীবা মাছরাঙার অন্যতম ।
রূপে অপরূপ, সম্পদে অতুলনীয় আমাদের
দেশ বাংলাদেশ। এই সুন্দর দেশে জন্ম নিয়ে আমরা গৌরব বোধ করি। এই দেশকে আমরা জীবনের
চেয়েও বেশি ভালবাসি।
কোন মন্তব্য নেই